স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিয়ানীবাজার ক্যান্সার ও জেনারেল হাসপাতাল ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
অনুপম নিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কম প্রকাশিত হয়েছে : ১৮ মে ২০২৪, ১০:৫৬:২২ অপরাহ্ন
লন্ডন অফিস: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ সামন্ত লাল সেনের সাম্প্রতিক যুক্তরাজ্য সফরকালীন সময়ে বিয়ানীবাজার ক্যান্সার ও জেনারেল হাসপাতাল ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি দল তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। হাসপাতালের সিইও এম সাব উদ্দিনের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন সিনিয়র মেডিকেল ডিরেক্টর ডা. কবির মাহমুদ, ট্রাস্টি মারুফ আহমেদ চৌধুরী এবং মার্কেটিং ডিরেক্টর ফরহাদ হোসেন টিপু।
বৈঠকে হাসপাতালের কার্যক্রম সম্পর্কে ডা: সেন খোঁজ নেন। প্রতিনিধি দলের সদস্যগণ হাসপাতালের সামগ্রিক কার্যক্রম সহ হাসপাতালের নিকট ও অদুর ভবিষ্যত পরিকল্পনার বিস্তারিত ডা: সেনের কাছে উপস্থাপন করেন। প্রফেসর ডা: সেন অল্প সময়ের মধ্যে হাসপাতালের অগ্রগতি দেখে মুগ্ধ হন। বিশেষ করে গ্রামীণ জনগণের কাছে মরনব্যাধি ক্যান্সার সহ অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা,স্তন ও জরায়ুমুখের ক্যান্সারের স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম সহ দরিদ্র ও অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করায় বিয়ানীবাজার ক্যান্সার ও জেনারেল হাসপাতাল ফাউন্ডেশন কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান এবং সরকারের পক্ষ থেকে প্রবাসী সকল ভাই-বোন দেরকে দেশের চিকিৎসা সেবা সহ সকল দুর্যোগময় মূহুর্তে পাশে থাকায় কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন এবং জনস্বাস্থ্যের উন্নতিতে এই ধরনের উদ্যোগের গুরুত্বের উপর জোর দেন।
অধ্যাপক ডাঃ সেন তার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এবং ব্যক্তিগতভাবে হাসপাতালটিকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন। স্বাস্থ্যসেবায় অবকাঠামো ও পরিষেবার অগ্রগতিতে সকল সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততা এবং আন্তর্জাতিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেন।
প্রতিনিধি দলের সদস্যগণ গুরুত্বপূর্ণ এই সভা আয়োজনে সহায়তার জন্য ডাঃ সুবীর সেন, কমিউনিটির সুপরিচিত জিপি এবং বিখ্যাত চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট সুজিত সেনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তাদের প্রচেষ্টা হাসপাতাল ফাউন্ডেশন এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে মূল স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সংযোগ গড়ে তুলতে সহায়ক হয়েছে।
এই সম্পৃক্ততা মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা প্রদানের জন্য ফাউন্ডেশনের মিশনের জন্য অত্যাবশ্যক চলমান সহযোগিতা এবং সমর্থনের উপর জোর দেয়। এটি ফাউন্ডেশনের নাগাল এবং প্রভাব প্রসারিত করার প্রতিশ্রুতিকেও তুলে ধরে, এটি নিশ্চিত করে যে এমনকি সবচেয়ে অনুন্নত সম্প্রদায়েরও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবার ধার উন্মুক্ত রয়েছে।