‘পিএইচডি ডিগ্রির সংখ্যা বাড়লেও দু-একটি ছাড়া সবই নিম্নমানের’
অনুপম নিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কম প্রকাশিত হয়েছে : ০৯ মার্চ ২০২৪, ১২:১০:১৬ অপরাহ্ন
অনুপম নিউজ ডেস্ক: বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার বসাক বলেছেন, প্রতিবছর পিএইচডি ডিগ্রির সংখ্যা বাড়লেও যুগান্তকারী আবিষ্কার দূরে থাক, দু-একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার ছাড়া– আমাকে মাফ করবেন, সবই নিম্নমানের।
এক সাক্ষাৎকারে তিনি দৈনিক সমকাল পত্রিকাকে এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন,আমি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটিতে (১৯৮০-৮২) ছিলাম। পরে ভিজিটিং স্কলার/ভিজিটিং রিসার্চ প্রফেসর/ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ছয়বার দেড় থেকে দুই মাস মেয়াদি গবেষণা কাজ করেছি যুক্তরাষ্ট্রে। পিএইচডি কাজের সঙ্গে নতুন কিছু আবিষ্কার সম্পৃক্ত থাকে। ডিগ্রির মান নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট আবিষ্কারের ওপর। ‘সমৃদ্ধির জন্য দেশে উন্নতমানের বিজ্ঞান গবেষণা অপরিহার্য। সবচেয়ে বড় মানের গবেষণা প্রবন্ধে (পিএইচডি থিসিস) ‘যুগান্তকারী আবিষ্কার’ থাকে। শুধু ‘যুগান্তকারী আবিষ্কার’ নোবেল পুরস্কারজয়ী হতে পারে।
বর্তমানে আমাদের দেশে সামগ্রিক শিক্ষা ও গবেষণার মান নিম্নমুখী। শিক্ষায়তনে প্রশিক্ষণ দুর্বল, গবেষকদের গবেষণা থেকে আনন্দ আহরণের ক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছে। আমরা এক অনিশ্চিত পথে ধাবিত হচ্ছি। আমাদের গবেষক অনেকেই ‘প্লেগারিজম’ করে অথবা প্রভূত অর্থের বিনিময়ে ‘প্রেডেটরি (অর্থ লুণ্ঠক)’, মিথ্যা ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টরসহ ভুয়া ই-জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধের মাধ্যমে চাকরিতে প্রমোশন নিয়েছেন।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি তো একজন পিএইচডি দেখেছি, যার মান স্কুলের একজন ভালো শিক্ষার্থীর চেয়েও খারাপ। পুরো সাক্ষাৎকারটি এখানে




