লণ্ডনে ওয়ার্ক পারমিট ক্লাউডের তিন নতুন সফটওয়্যার উদ্বোধন হলো
অনুপম নিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কম প্রকাশিত হয়েছে : ০৬ ডিসেম্বর ২০২১, ৮:২৮:৫৭ অপরাহ্ন
অনুপম প্রতিবেদক : ডব্লিউপিসি’র পরিচালক ইমিগ্রেশন এডভাইজার ব্যারিস্টার লুৎফুর রহমান শুক্রবার পূর্ব লন্ডনের রিজেন্ট লেকের হলরুমে ওয়ার্ক পারমিট ক্লাউড লিমিটেডের পক্ষ থেকে তিনটি নতুন সফটওয়্যার উদ্বোধন করেছেন।
তিনটি সফটওয়্যার হলো, ডব্লিউপিসি লইয়ার, ডব্লিউপিসএইচআর ও স্কিলওয়ার্কাররুট।
অনুষ্ঠানে লুৎফর রহমান তিনটি সফটওয়্যারের পরিচিতি আগত অতিথিদের সামনে উপস্থাপন করেন। মূল্যবান এ অনুষ্ঠানে সাংবাদিক, আইনজীবী, একাউন্টেন্ট ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডব্লিউপিসি লইয়ার সফটওয়্যার– এটির সারকথা, What makes us different makes us better– যেকোন ল ফার্মের জন্য এটি। বিশেষ করে হোম অফিসের রেকর্ড, কর্মচারী রেকর্ড এবং ক্লায়েন্টদের রেকর্ড রাখতে সহায়তা করবে। এর মাধ্যমে যেকোনো সলিসিটর রেগুলেটরী অথরিটি, অফিস ফর ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজার ও চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অফ লিগ্যাল এক্সিকিউটিভসহ ল ফার্ম ডব্লিউপিসি লইয়ার সফটওয়্যার থেকে সুবিধা নিতে পারবে।
ডব্লিউপিসি এইচ আর সফটওয়্যার– এটির মূল কথা, We specialise in business immigration and HR system in the UK. এটির মাধ্যমে যেকোনো ছোট বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবে। এছাড়াও এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে হোম অফিসের লাইসেন্স পেতে সহায়তাসহ রক্ষণাবেক্ষণে সাহায্য করবে।
স্কিল ওয়ার্কার রুট সাইট– যেখানে বলা আছে A specialized job portal that bridges the gaps between qualified UK employers and global level professionals. এটি যেকোনো টিয়ার ২ লাইসেন্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের দক্ষ কর্মী খুঁজে বের করতে সহায়তা করবে।
ব্যারিস্টার লুৎফুর রহমান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের তিন সফটওয়্যার পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, প্রতিটি সফটওয়্যার মাসিক, ত্রৈমাসিক, বাৎসরিকভাবে কেনার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও যারা এই সফটওয়্যারগুলো ক্রয় করবেন তাদেরকে সব ধরনের টেকনিক্যাল সাপোর্টসহ ফ্রি ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের সফটওয়্যার সম্পর্কে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন ইমিগ্রেশন এডভাইজার ব্যারিস্টার লুৎফুর রহমান।
প্রসঙ্গত লুৎফুর রহমান বলেন, ‘‘টেকনোলজির যুগে অফিসিয়াল সকল কাগজ-পত্র এখন অনলাইনে সফটওয়্যারের মাধ্যমে জমা রাখা এবং এর ড্যাটা সংরক্ষণসহ পার্সোনাল ড্যাটা গোপন রাখা যায়। বিভিন্ন অফিসিয়াল কার্যক্রম কীভাবে আপডেট করা হবে, সে-সুবিধা পাওয়া যায়। নতুন সফটওয়্যারের কার্যক্রমে হোম অফিস, কোর্টসহ যেকোন অফিসে সহজভাবে আপডেট জানা যাবে। সেইসাথে কাস্টমাররাও তাদের কাজগুলো কতদূর অগ্রসর হয়েছে এবং নতুন কোন কাগজপত্র লাগবে কিনা সহজভাবে জানতে পারবেন। এতে ভোগান্তি কমবে। সবাই এর সুফল পাবেন”।