ইউকে বিডি টিভিতে ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আন্তর্জাতিক ভ্যার্চুয়াল অনুষ্ঠানে বক্তারা : বাংলাদেশের সকল মহৎ অর্জনে ছাত্রলীগের রয়েছে এক গৌরবময় ভৃমিকা
অনুপম নিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কম প্রকাশিত হয়েছে : ০৬ জানুয়ারি ২০২১, ৫:১৫:৪৯ অপরাহ্ন
জেসমিন মনসুর: উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ও প্রাচীনতম ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গৌরব ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত-বার্ষিকী মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে ছাত্রলীগের গৌরবের একাল- সেকাল ; প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম শীরনামে গত ৪ ঠা জানুয়ারি জনপ্রিয় অনলাইন চ্যানেল ইউকে বিডি টিভিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মত চার ঘন্টাব্যাপী এক ভ্যার্চুয়াল আন্তর্জাতিক সেমিনার কবিতা আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রাক্তন ও বর্তমান ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের প্রাণবন্ত আংশগ্রহনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত এই মিলনমেলায় একে অন্যের সাথে প্রথমে পরিচিতি ও পরে স্মৃতিচারণ মূলক বক্তব্যে প্রাণ খুলে কথা বলার মাধ্যমে মনে হয়েছে সবাই যেনো সেই স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস আর রাজপথের মিছিলের সেই ফেলে আসা সোনালী অতীতে চলে গিয়েছিলেন। রাজপথের পুরনো সহযোদ্ধাদের অনেকের সাথে ২৫ / ৩০ বছর পর এই আন্তর্জাতিক ভার্চুয়ালি মিলন মেলায় দেখা ও কথা হয়েছে।
এ যেনো এক জয় বাংলার প্রাণের বন্ধন। ডিজিটাল বাংলার আলোর মিছিলকে এগিয়ে নেওয়ার নব-উদ্দীপনার আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছিলো।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় ৪ নেতা সহ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন- সংগ্রামে নিহত সকল শহীদানদের ও মহাণ মুক্তিযুদ্ধের অবদানকারী সবার জন্য এক মিনিট নিরবতা পালন দোয়া ও যার যার ধর্মীয় মোতাবেক প্রার্থনা করা হয়েছে।
৬০ এর দশকের সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের প্রাক্তন প্রেসিডিয়াম সদস্য যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউকে বিডি টিভির সম্মানিত উপদেষ্টা প্রবাসের মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জননেতা সুলতান মাহমুদ শরীফ এর সভাপতিত্বে এবং ইউকে ওয়েলস ছাত্রলীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ৯০ এর গণ আন্দোলনের রাজপথের সাবেক ছাত্রনেতা ও ইউকে ওয়েলস আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সভাপতি ইউকে বিডি টিভির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সাংবাদিক মোহাম্মদ মকিস মনসুর এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ভ্যার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা আহমদ হোসেন.বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি জননেতা মোঃ সাখাওয়াত হোসেন শফিক. বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক ৯০ এর গণ আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সধারন সম্পাদক জননেতা অসীম কুমার উকিল এমপি. ডাকসুর সাবেক পরিবহন সম্পাদক সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা নোয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. এম অহিদুজ্জামান. ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়লের সাবেক সিনেটর একুশে পদকে ভূষিত যুক্তরাষ্ট্রের বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি ড.নুরুন্নবী. যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ সালাম. যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নঈম উদ্দিন রিয়াজ. যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুল আহাদ চৌধুরী. ৭৫ পরবর্তী সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ডাঃ ফয়জুল ইসলাম. টাওয়ার হ্যামলেটস এর স্পীকার সাবেক ছাত্রনেতা আহবাব হোসেন. সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট শাহ ফারুক আহমদ. সাবেক ছাত্রনেতা দেওয়ান গৌস সুলতান. সাবেক ছাত্রনেতা আনসারুল হক. সাবেক ছাত্রনেতা সায়স্তা মিয়া. মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নওশাদ আলী খোকন, সাবেক ছাত্রনেতা হাছিবুল মামুন. সাবেক ছাত্রনেতা আজমল শাহিন. সাবেক ছাত্রনেতা সোহান আহমদ টুটুল. সাবেক ছাত্রনেতা আহমেদ হাসান. সাবেক ছাত্রনেতা সুজাত মনসুর. সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট মীর গোলাম মোস্তফা. সাবেক ছাত্রনেতা আবুল কাওসার চৌধুরী.সাবেক ছাত্রনেতা লুতফুর রহমান সায়েদ. সাবেক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ আব্দুল ওয়ালী, সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তফা কামাল বাবলু. সাবেক ছাত্রনেতা কামাল আহমেদ. সাবেক ছাত্রনেতা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী. সাবেক ছাত্রনেতা মুহিত আফজাল . সাবেক ছাত্রনেতা আবু ইউসুফ চৌধুরী. সাবেক ছাত্রনেতা আলিম উদ্দিন. সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তফা আমির হাসান চৌধুরী. সাবেক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ শাহজাহান. ইউকে বিডি টিভির ভাইস চেয়ারম্যান শেখ নুরুল ইসলাম. সাবেক ছাত্রনেতা মোহাঃ শামসুউদ্দিন সাবেক ছাত্রনেতা এডভোকেট তাজুল ইসলাম. সাবেক ছাত্রনেতা লিয়াকত আলী সাবেক ছাত্রনেতা হারুন অর রশিদ. সাবেক ছাত্রনেতা চেয়ারম্যান ,রেজাউর রহমান চৌধুরী, সাবেক ছাত্রনেতা বেলায়েত হোসেন খান. সাবেক ছাত্রনেতা রায়হান আহমদ,সাবেক ছাত্রনেতা আলমগীর আলম. সাবেক ছাত্রনেতা ফয়জুর রহমান আবুল. সাবেক ছাত্রনেতা রাধাকান্ত ধর, সাবেক ছাত্রনেতা শাহ শাফি কাদির ,সাবেক ছাত্রনেতা ফখরুল ইসলাম. সাবেক ছাত্রনেতা নিজামুল হক নাজমুল .সাবেক ছাত্রনেতা সৈয়দ সাদেক আহমেদ, সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুর বাসিক. ফারুক আহমদ.আব্দুল রুউফ তালুকদার , সাবেক ছাত্রনেতা মুহিদুর রহমান,সাবেক ছাত্রনেতা খায়রুল আলম লিংকন. সাবেক ছাত্রনেতা জয়নাল ইসলাম. সাবেক ছাত্রনেতা আজিজুল আম্বিয়া. সাবেক ছাত্রনেতা যুবায়ের আহমদ তপু. সাবেক ছাত্রনেতা শাহীন আহমেদ চৌধুরী. সাবেক ছাত্রনেতা শিয়াব উদ্দিন. মৌলভীবাজার জেলার প্রাক্তন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ইন্টারন্যাশনাল ম্যাসেইঞ্জার গ্রুপের এডমিন মোহাম্মদ রুপম আহমেদ.যুক্তরাজ্য ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি এম আআখতারুজ্জামান খান জাকির. যুক্তরাজ্য ছাত্রলীগের সহ সভাপতি সারওয়ার কবির. মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মোহাম্মদ ফয়ছল মনসুর. গ্রিস ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুমিন খান. ইউকে ওয়েলস ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ বদরুল মনসুর.ও সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান তালুকদার শাওন সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন ইউকে বিডি টিভির জনপ্রিয় শিল্পী অসীমা দে. শিশু শিল্পী তুরা দে ও মিশেল দে. কবিতা আবৃত্তি করেন ইউকে বিডি টিভির জনপ্রিয় প্রেজেন্টার কানিজ রহমান রেশমা. লেখক সাংবাদিক সুজাত মনসুর. ৭১ এর বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবুল খান. সাংস্কৃতিক সংগঠক হেলেন ইসলাম.জনপ্রিয় শিল্পী মীর গোলাম মোস্তফা ও রাজনীতিবিদ শাহ ফারুক আহমদ এডভোকেট সহ প্রমুখ।
সভায় ছাত্রলীগের গৌরবময় ইতিহাস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের ঘটনা তুলে ধরে বক্তারা বলেন ছাত্রলীগ আমাদের দেশের প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন- যেকোনো আন্দোলনই যদি আমরা দেখি সব থেকে বেশি রক্ত দিয়েছে, শহীদ হয়েছে আমাদের ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
বক্তারা আরও বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সবচেয়ে বেশী রক্ত দিয়েছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের মানুষ অসহযোগ আন্দোলন করে। অস্ত্র তুলে নিয়ে যুদ্ধ করে আমরা বিজয় অর্জন করি। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী চক্র তারা তো সক্রিয় ছিল। দেশীয় এবং বিদেশি এজেন্টরা সবসময় সক্রিয় ছিল। তিনি সাড়ে তিন বছর হাতে যে সময় পেয়েছিলেন এ সময়ে একটা স্বাধীন দেশকে গড়ে তোলার সব কাজের ভিত্তিটাই তিনি তৈরি করে দিয়ে যান।বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের মানুষ অসহযোগ আন্দোলন করে। অস্ত্র তুলে নিয়ে যুদ্ধ করে আমরা বিজয় অর্জন করি। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী চক্র তারা তো সক্রিয় ছিল। দেশীয় এবং বিদেশি এজেন্টরা সবসময় সক্রিয় ছিল। তিনি সাড়ে তিন বছর হাতে যে সময় পেয়েছিলেন এ সময়ে একটা স্বাধীন দেশকে গড়ে তোলার সব কাজের ভিত্তিটাই তিনি তৈরি করে দিয়ে যান। বলে উল্লেখ করে বক্তারা মানণীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলার আলোর মিছিলকে এগিয়ে নিতে দেশে বিদেশে বসবাসকারী ঐতিহ্য বাহী ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতা কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করা এবং আজকের ছাত্রলীগ আগামী দিনেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে রাজপথে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও দিকনির্দেশনায় কাজ করে যাবে এই দীপ্ত শপথ
গ্রহণের আহবান জানোনো হয়েছে।
এছাড়া ও সকল বক্তারা প্রথমবারের মত বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক এই ভার্চুয়ালি মিলনমেলার আয়োজন করে ইউকে বিডি টিভি আরেক নব ইতিহাসের সূচনা করেছে বলে উল্লেখ করে ইতিহাসের সূচনা করায় সকল বক্তারা ইউকে বিডি অনলাইন টিভির চেয়ারম্যান ৯০ এর গণ আন্দোলনের রাজপথের সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা মোহাম্মদ মকিস মনসুর.ইউকে বিডি টিভির ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাবেক ছাত্রনেতা খায়রুল আলম লিংকন. ইউকে বিডি টিভির ভাইস চেয়ারম্যান শেখ নুরুল ইসলাম ও ইউকে বিডি জনপ্রিয় উপস্থাপিকা হেলেন ইসলাম সহ ইউকে বিডি অনলাইন টিভির সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ইউকে বিডি টিভির ভূয়সী প্রশংসা করে আগামীদিনে এই রকম উদ্যোগ নেওয়ার ও আহবান জানিয়েছেন।।
এখানে উল্লেখ্য যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তার দীর্ঘ রাজনৈতিক পরিক্রমায় ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ৫৮’র আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ৬ দফার পক্ষে গণঅংশগ্রহণের মাধ্যমে মুক্তির সনদ হিসেবে এই দাবিকে প্রতিষ্ঠা করে। এরপর ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে কারাগার থেকে মুক্ত করে আনা, ৭০’র নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়লাভ এবং ৭১’র মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে পরাধীন বাংলায় লাল সবুজের পতাকার বিজয় ছিনিয়ে আনতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান স্বাধীনতা অর্জনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে অংশ নেয় ছাত্রলীগ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা সপরিবারে হত্যার পর ছিনতাই হয়ে যায় স্বাধীনতার চেতনা ও গণতান্ত্রিক ধারা।
১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে স্বাধীনতার চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং গণতান্ত্রিক ধারা পুনরুদ্ধারে আন্দোলনের সূচনা করেন। ছাত্রলীগ ৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনন্য ভূমিকা পালন করে। এবারকার মহামারি করোনা চলাকালীন সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগ মামবতার এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলছে।